Bangabandhu Online ArchiveBangabandhu Online ArchiveBangabandhu Online ArchiveBangabandhu Online Archive
  • মূল পাতা
  • বঙ্গবন্ধু
    • এক নজরে
    • জন্ম ও বেড়ে ওঠা
    • মুক্তি সংগ্রামে
      • ভাষা আন্দোলন
      • ৬ দফা আন্দোলন ১৯৬৬
      • আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ১৯৬৮
      • ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান
      • ১৯৭০ এর গণনির্বাচন
      • ১৯৭১
        • জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি
        • ২রা মার্চ
        • ৭ মার্চের ভাষণ
        • উত্তাল মার্চ
        • ২৫শে মার্চ
        • স্বাধীনতার ঘোষণা
        • মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণায় বঙ্গবন্ধু
        • পাকিস্তান কারাগারে বঙ্গবন্ধু
    • হত্যাকাণ্ড
    • শাসনামল
      • অর্থনীতি
      • কৃষিক্ষেত্র
      • স্বদেশ প্রত্যাবর্তন
      • নবরাষ্ট্র পুনর্গঠন
      • অর্থনীতি
      • পররাষ্ট্র নীতি
      • সামরিক ক্ষেত্র
      • বাকশাল
      • বিবিধ
    • পরিবার
      • বঙ্গ মাতা
      • শেখ হাসিনা
      • শেখ কামাল
      • শেখ জামাল
      • শেখ রেহানা
      • শেখ রাসেল
      • এম এ ওয়াজেদ মিয়া
      • সজীব ওয়াজেদ জয়
      • সায়মা ওয়াজেদ পুতুল
      • রাদোয়ান মুজিব সিদ্দিক
      • টিউলিপ সিদ্দিক
    • অর্জন ও স্বীকৃতি
    • ভাষণ
    • রচনা সমূহ
    • বঙ্গবন্ধু বিরোধী ষড়যন্ত্র
    • বিষয়ভিত্তিক
      • শিশুবন্ধু বঙ্গবন্ধু
      • বঙ্গবন্ধুর চিন্তা ও দর্শন
  • প্রকাশনা
    • গ্রন্থাবলি
    • রচনা ও নিবন্ধ
    • সংবাদ
    • উপসম্পাদকীয়
    • কবিতা ও গান
  • অডিও ও ভিডিও
    • বক্তব্য/ভাষণ/সাক্ষাৎকার
    • ডকুমেন্টারি ও সংবাদ
  • স্থির চিত্র
  • বিবিধ
  • বিশেষ
  • সামাজিক গণমাধ্যম
    • ফেসবুক
    • ইউটিউব
    • টুঁইটার

অন্ধকার থেকে আলোর পথে যাত্রা

    Home বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধুর শাসনামল অন্ধকার থেকে আলোর পথে যাত্রা
    NextPrevious

    অন্ধকার থেকে আলোর পথে যাত্রা

    By Zakir Hossain | বঙ্গবন্ধুর শাসনামল, স্বদেশ প্রত্যাবর্তন | 0 comment | 9 October, 2020 | 0

    ১০ জানুয়ারি বাঙালির জীবনে চিরস্মরণীয় এক অনন্য-ঐতিহাসিক দিন। এদিন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে বাঙালি বিজয়ের পরিপূর্ণতা অর্জন করেছিল। আমার কাছে সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ সব দিনের সেরা মনে হয় ১০ জানুয়ারি, বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তন দিবস। কারণ, স্বাধীন দেশের একটি পরিপূর্ণ সরকার সেই দিনটিতেই প্রকৃতপক্ষে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন শুরু করেছিল। ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের পর দেশ শৃঙ্খলমুক্ত হলে ও প্রশাসনিক কার্যভার গ্রহণের জন্য অর্থাত রাষ্ট্রীয় কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য কোনো সরকার স্বদেশের মাটিতে ছিল না। একটি আমবাগানে যে প্রবাসী সরকার গঠিত হয়েছিল, দীর্ঘ আট মাস যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, তাঁরা স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করলেন সাত দিন পর। মধ্যবর্তী এই সাতটি দিন ছিল সংকটময় ও দুর্যোগময় ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।

     ‘নিশ্চিৎ মৃত্যু মেনে নিয়ে যে পিতা বাঙালিদের এনে দিলেন স্বাধীন পতাকা জন্ম দিলেন বিশ্বের মানচিত্রে একটি স্বাধীন দেশ। সেই চার বছরের শিশু দেশটির পিতাকেই বেঈমান মুশতাকরা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যা করে দখল করে নিল বাংলার মানুষের ভাগ্য লেখার কলমটি। স্বাধীন দেশটি পিছনের দিকে চলতে লাগলো।’ 

    পাকিস্তানের কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠের বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়ে ৮ জানুয়ারি পি আই এর একটি বিশেষ বিমানে বঙ্গবন্ধু লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছান। সেখানে পৌঁছে এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন ‘‘বাংলার মুক্তিসংগ্রামে স্বাধীনতার অপরিসীম ও অনাবিল আনন্দ অনুভব করছি। এই মুক্তসংগ্রামের চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। আমার জনগণ যখন আমাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে ঘোষণা করেছে, তখন আমি রাষ্ট্রদ্রোহের দায়ে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে একটি নির্জন ও পরিত্যক্ত সেলে বন্দিজীবন কাটাচ্ছি’। তিনি বাংলার জনগণের কাছে ফিরে আসার জন্য ব্যাকুল হয়ে বলেছিলেন ‘‘আমি আর এক মুহূর্ত এখানে থাকতে রাজি নই। আমি আমার জনগণের কাছে ফিরে যেতে চাই’’।

    সকাল থেকেই লাখ লাখ মানুষ জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগানে দশ দিক মুখরিত করে মিছিল নিয়ে বিমানবন্দর অভিমুখে যাচ্ছে। কোটি কোটি হৃদয় রুদ্ধবাক মুহূর্ত গুনছে, প্রতি নিঃশ্বাসে অধীর আগ্রহে কালক্ষেপণ করছে কখন কখন আসবেন প্রিয় নেতা? কী দিয়ে তারা বরণ করে নেবে তাদের প্রাণপ্রিয় নেতাকে, বাঙালির হৃদয়ের শ্রেষ্ঠ গর্বকে। লাখো বাঙালি বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায়। বিমানের দরজা খুলতেই হাত নেড়ে জনতার অভিবাদন ও ভালোবাসার জবাব দিলেন শেখ মুজিব। বিমানের সিঁড়ি লাগোয়া হুইল চেয়ারে তাঁর জনক শেখ লুৎফর রহমান। ক্রন্দনরত পিতা পুত্রের আলিঙ্গন।

    প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ফুপিয়ে কাঁদছেন তাঁর প্রিয় মুজিব ভাইয়ের বুকে মাথা রেখে। জনতা তাঁকে একনজর দেখার জন্য ব্যগ্র। শারীরিকভারে তিনি বন্দী ছিলেন কিন্তু তাঁর স্বপ্ন ও সাধকে বাস্তবায়ন করতে বাংলার জনগণ তাঁরই অনুপ্রেরণায় স্বাধনিতার সংগ্রামে উদ্ধুদ্ধ হয়েছিলেন। সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতিকালে লাখ লাখ মানুয়ের সমাবেশে আবেগাপ্লুত কণ্ঠে ভারতবাসীর উদ্দেশে গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বঙ্গবন্ধু বক্তৃতায় বলেন, ‘‘আমার জন্য এটা পরম সন্তোষের মুহূর্ত। বাংলাদেশে যাবার পথে আমি আপনাদের মহতী দেশের ঐতিহাসিক রাজধানীতে যাত্রাবিরতির সিদ্ধান্ত নিয়েছি এ কারণে যে আমাদের জনগণের সবচেয়ে বড় বন্ধু ভারতের জনগণ এবং আপনাদের মহীয়সী প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী যিনি কেবল মানুষের নন মানবতার ও নেতা। তাঁর নেতৃত্বাধীন ভারত সরকারের কাছে এর মাধ্যমে আমি আমার ন্যূনতম ব্যক্তিগত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারব। অবশেষে মিথ্যার বিরুদ্ধে সত্যের, অপ্রকৃতিস্থতার বিরুদ্ধে প্রকৃতিস্থতার, ভীরুতার বিরুদ্ধে সাহসিকতার, অবিচারের বিরুদ্ধে সুবিচারের এবয় অশুভর বিরুদ্ধে শুভর বিজয় হয়েছে’’।

    এরপর অবসান ঘটে আমাদের দীর্ঘ প্রতীক্ষার। স্বাধীন বাংলাদেশে রেসকোর্সে বঙ্গবন্ধুর ১০ জানুয়ারির ভাষণটি ছিল আবেগপূর্ণ ও স্মৃতিচারণা, দীর্ঘ ইতিহাস বর্ণনা। অবাক করা ব্যাপার হলো, ৪৬ বছর আগে এ দিনটিতে দেওয়া ভাষণে তিনি দুটি নীতিনির্ধারণী ঘোষণা দিয়েছিলেন, ভবিষ্যৎদ্রষ্টা শেখ মুজিব সেদিন রেসককোর্স তথা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঘোষণা করেছিলেন, সোনার বাংলায় দুর্নীতির সুযোগ থাকবে না। তাঁর কন্যা জননেন্ত্রী শেখ হাসিনা ৪৬ বছর পর সত্যিই দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে পেরেছেন। রাজাকার-আলবদরদের বিচার হবে। তাঁর এ বক্তব্যের প্রতিধ্বনি ও আজ বাস্তাবায়ন হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হয়েছে। এমনটা হবে না ই বা কেন?

    আগস্টের শুরুতে জুলফিকার আলী ভুট্টো ঘোষণা দেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা ও অন্যান্য অপরাধের জন্য বিশেষ সামরিক আদালতে শেখ মুজিবের বিচার করা হবে। অভিযুক্ত ব্যক্তি তাঁর পক্ষে কৌঁসুলি নিয়োগের সুযোগ পাবেন এবং তিনি হবেন পাকিস্তানের নাগরিক। সরকার চালিয়ে যাচ্ছে কূটনৈতিক যুদ্ধ, অন্যদিকে বাঙালিরা প্রশিক্ষণ নিয়ে রয়েছে যুদ্ধের মাঠে। তিনি জানতেন না গণহত্যা কিংবা ভারতে লাখ লাখ শরণার্থীর বিষয়ে। বঙ্গোপসাগরে মার্কিন সপ্তম নৌবহরের উপস্থিতি আর সোভিয়েত রাশিয়ার পাল্টা জবাব তা ও জানতেন না তিনি শুধু জানতেন মৃত্যুর রায় হয়ে গেছে।

    কারা কর্তৃপক্ষকে ফাঁসির সব রকম ব্যবস্থা নিয়ে রাখতে বলা হয়েছিল যাতে ওই আদেশ সংবলিত বিশেষ টেলিগ্রামটি পৌঁছানো মাত্রই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা যায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই টেলিগ্রাম পৌঁছানোর আগেই বাংলার রুখে দাঁড়ানো সংগ্রামী জনতা পর্যুদস্ত করে পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে এবং রেসর্কোস ময়দানে আত্মসমর্পণ দলিলে সই করেন পাকিস্তানি জেনারেল এ কে নিয়াজী। কারাগার থেকে সামরিক প্রহরায় শেখ মুজিবকে রাওয়ালপিন্ডির বাইরের এক বাংলোয় আটকে রাখা হয়। ২৭ ডিসেম্বর জুলফিকার আলী ভুট্টো তার সঙ্গে দেখা করতে আসেন।

    পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ২১ দিন পর ভুট্টো মুজিবকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। বাহাত্তর সালের ৭ জানুয়ারি সন্ধ্যাবেলা শেখ মুজিবকে বলা হলো ইসলামাবাদ বিমানবন্দরে বিমান অপেক্ষা করছে। তবে বাংলাদেশে সরাসরি নয়, কৌশলগত কারণে মুজিবকে বহনকারী বিমান প্রথমে লন্ডনে যায়। পরদিন স্থানীয় সময় সাড়ে ছয়টার দিকে হিথরো বিমানবন্দরে পৌঁছায় বিশেষ বিমানটি। ব্রিটেনে সংবাদ সম্মেলনে শেখ মুজিব বলেন বাংলাদেশ একটি অপরিবর্তনীয় বাস্তবতা।

    এবারের ১০ ই জানুয়ারি আমাদের কাছে অত্যান্ত তাৎপর্য্যপূর্ণ। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণকে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্মারক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। বাঙালিরা যেমন এতে আনন্দিত তেমনি ইউনেস্কোও সম্মানিত। জাতির জনকের কন্যা তার পিতার পথ অনুসরণ করে দেশকে আজ মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে উন্নীত করতে সক্ষম হয়েছেন। এ দেশের উন্নয়নে এবং মানুষের সার্বিক সামাজিক উন্নয়নে জননেত্রী মানবতার মাতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বারবার ক্ষমতায় বসানোর অঙ্গীকার করতে হবে।

    নিশ্চিৎ মৃত্যু মেনে নিয়ে যে পিতা বাঙালিদের এনে দিলেন স্বাধীন পতাকা জন্ম দিলেন বিশ্বের মানচিত্রে একটি স্বাধীন দেশ। সেই চার বছরের শিশু দেশটির পিতাকেই বেঈমান মুশতাকরা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যা করে দখল করে নিল বাংলার মানুষের ভাগ্য লেখার কলমটি। স্বাধীন দেশটি পিছনের দিকে চলতে লাগলো। ক্ষমতা ধীরে ধীরে চলে গেল রাজাকার, আলবদরদের হাতে। রাজাকারদের গাড়িতে পত পত করে উড়তে লাগল আমার পিতার জন্ম দেয়া দেশের পতাকা। সেই জায়গা থেকে দেশকে বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর সততা নিষ্ঠা ভালবাসা আর সুযোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিনত করেছেন।

    জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ঐ দিনের বঙ্গবন্ধুর প্রতি তখনকার মানুষের যে অকৃত্রিম ভালোবাসা ছিল বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বাস্তবায়নের দ্বারপ্রান্তে এসে জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি ঐ আস্থা এবং ভালোবাসা থাকুক আজীবন এটাই হোক ১০ জানুয়ারিতে আমাদের প্রত্যাশা।

    অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ : প্রো ভাইস চ্যান্সেলর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়।

    ১০ জানুয়ারি ২০১৮ | Link: Jagonews24

    No tags.
    Avatar

    Zakir Hossain

    More posts by Zakir Hossain

    Leave a Comment

    Cancel reply

    You must be logged in to post a comment.

    NextPrevious

    বিভাগ

    • অডিও ও ভিডিও
      • ডকুমেন্টারি ও সংবাদ
      • বক্তব্য/ভাষণ/সাক্ষাৎকার
    • বই
    • বঙ্গবন্ধু
      • কারাজীবন
      • জন্ম ও বেড়ে ওঠা
      • পরিবার
        • এম এ ওয়াজেদ মিয়া
        • টিউলিপ সিদ্দিক
        • বঙ্গ মাতা
        • শেখ কামাল
        • শেখ জামাল
        • শেখ রাসেল
        • শেখ রেহানা
        • শেখ হাসিনা
        • সজীব ওয়াজেদ জয়
        • সায়মা ওয়াজেদ পুতুল
      • বঙ্গবন্ধু বিরোধী ষড়যন্ত্র
      • বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড
      • বঙ্গবন্ধুর অর্জন ও স্বীকৃতি
      • বঙ্গবন্ধুর শাসনামল
        • অর্থনীতি
        • কৃষিক্ষেত্র
        • নবরাষ্ট্র পুনর্গঠন সংগ্রাম
        • পররাষ্ট্র নীতি
        • বাকশাল
        • বিবিধ
        • সামরিক ক্ষেত্র
        • স্বদেশ প্রত্যাবর্তন
      • বাঙ্গালির মুক্তির সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু
        • ১৯৭১
          • ৭ মার্চের ভাষণ
          • উত্তাল মার্চ
          • পাকিস্তান কারাগারে বঙ্গবন্ধু
          • স্বাধীনতার ঘোষণা
        • ৬ দফা আন্দোলন
        • ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান
        • ৭০ এর গণনির্বাচন
        • আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা
        • ভাষা আন্দোলন
      • বিষয়ভিত্তিক
        • বঙ্গবন্ধুর চিন্তা ও দর্শন
        • শিশুবন্ধু বঙ্গবন্ধু
      • ভাষণ
    • বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে প্রকাশনা
      • উপসম্পাদকীয়
      • কবিতা ও গান
      • রচনা ও নিবন্ধ
      • সংবাদ
    • বহুমাতৃকতায় বঙ্গবন্ধু
    • বিবিধ
    • বিশেষ
      • বঙ্গবন্ধুর দর্শন

    সাম্প্রতিক

    • 16 January, 2021
      0

      ‘স্বাধীনতা চিরঞ্জীব, স্বাধীনতার নাম শেখ মুজিব’

    • 15 January, 2021
      0

      ৯ মাসে বন্দি বঙ্গবন্ধুর ওজন কমেছিল ৪০ পাউন্ড: শেখ হাসিনা

    • স্বাধীন হয়েছি, স্বাধীন থাকবো
      15 January, 2021
      0

      স্বাধীন হয়েছি, স্বাধীন থাকবো

    • 15 January, 2021
      0

      ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু

    © এই পোর্টালে প্রকাশিত কন্টেন্ট সমূহের স্বত্ব সংশ্লিষ্ট লেখক বা প্রকাশক কর্তৃক সংরক্ষিত। 📧 BangaBandhuOnline@gmail.com
    • মূল পাতা
    • বঙ্গবন্ধু
      • এক নজরে
      • জন্ম ও বেড়ে ওঠা
      • মুক্তি সংগ্রামে
        • ভাষা আন্দোলন
        • ৬ দফা আন্দোলন ১৯৬৬
        • আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ১৯৬৮
        • ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান
        • ১৯৭০ এর গণনির্বাচন
        • ১৯৭১
          • জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি
          • ২রা মার্চ
          • ৭ মার্চের ভাষণ
          • উত্তাল মার্চ
          • ২৫শে মার্চ
          • স্বাধীনতার ঘোষণা
          • মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণায় বঙ্গবন্ধু
          • পাকিস্তান কারাগারে বঙ্গবন্ধু
      • হত্যাকাণ্ড
      • শাসনামল
        • অর্থনীতি
        • কৃষিক্ষেত্র
        • স্বদেশ প্রত্যাবর্তন
        • নবরাষ্ট্র পুনর্গঠন
        • অর্থনীতি
        • পররাষ্ট্র নীতি
        • সামরিক ক্ষেত্র
        • বাকশাল
        • বিবিধ
      • পরিবার
        • বঙ্গ মাতা
        • শেখ হাসিনা
        • শেখ কামাল
        • শেখ জামাল
        • শেখ রেহানা
        • শেখ রাসেল
        • এম এ ওয়াজেদ মিয়া
        • সজীব ওয়াজেদ জয়
        • সায়মা ওয়াজেদ পুতুল
        • রাদোয়ান মুজিব সিদ্দিক
        • টিউলিপ সিদ্দিক
      • অর্জন ও স্বীকৃতি
      • ভাষণ
      • রচনা সমূহ
      • বঙ্গবন্ধু বিরোধী ষড়যন্ত্র
      • বিষয়ভিত্তিক
        • শিশুবন্ধু বঙ্গবন্ধু
        • বঙ্গবন্ধুর চিন্তা ও দর্শন
    • প্রকাশনা
      • গ্রন্থাবলি
      • রচনা ও নিবন্ধ
      • সংবাদ
      • উপসম্পাদকীয়
      • কবিতা ও গান
    • অডিও ও ভিডিও
      • বক্তব্য/ভাষণ/সাক্ষাৎকার
      • ডকুমেন্টারি ও সংবাদ
    • স্থির চিত্র
    • বিবিধ
    • বিশেষ
    • সামাজিক গণমাধ্যম
      • ফেসবুক
      • ইউটিউব
      • টুঁইটার
    Bangabandhu Online Archive